Thursday, December 20, 2012

গিগা টিউন: ব্লগস্পট এবং ওয়ার্ডপ্রেস এসিও

আমরা অনেকেই ব্লগস্পট এবং ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করি কিন্তু এসিও না করার ফলে আমাদের ব্লগস্পট বা ওয়ার্ডপ্রেস গুগল এ সার্চ দিলে খুঁজে পাওয়া যায় না এবং গুগল প্রথম পেজ এ নিয়ে আসাও সম্ভভ হয় না।আমি আজ আপনাদের খুব সহজে ব্লগস্পট এবং ওয়ার্ডপ্রেস এসিও করে দেখাবো যাতে আপনারা খুব সহজে এসিও করতে পারেন এবং আপনাদের ব্লগস্পট কে গুগল সার্চ এ প্রথম পেজ এ আনতে পারেনআমরা কয়েক ধাপে ব্লগস্পট এসিও শেষ করবোওয়ার্ডপ্রেস এসিও করা খুব সহজ।ব্লগস্পট এসিও করতে পারলে ওয়ার্ডপ্রেস খুব সহজেই এসিও করতে পারবেন




প্রথম কাজ

১. গুগল ভেরিফিকেশন,ফিড তৈরী,গুগল এনালাইসিস এর জন্য আপনার জিমেইল একাউন্ট থাকলে সরাসরি আপনার ইমেল দিয়ে লগিন করুন।জিমেইল এ একাউন্ট না থাকলে একটা একাউন্ট খুলে নিন

২. বিং ভেরিফিকেশন এর জন্য আপনার হট মেইল দিয়ে লগিন করুন ,হট মেইল না থাকলে হট মেইল এ একটা একাউন্ট খুলে নিন

সাইট মাপ তৈরী

আমাদের ব্লগস্পট এর জন্য প্রথমে একটি সাইট মাপ তৈরী করবো।আর সাইট মাপ সবচেয়ে ভালো তৈরী করে দেয় এই ওয়েবসাইট টি। প্রথমে এই ওয়েবসাইট এ যান এবং URL লিখার জায়গায় আপনার ব্লগস্পট এর ঠিকানা দিন এবং স্টার্ট এ ক্লিক করুন



আমাদের সাইট মাপ তৈরী হয়ে গেলো
।এখানে আমার সাইট মাপ এর ঠিকানা http://cj-bd.blogspot.com/sitemap.xml, আপনারও এই রকম একটি সাইট মাপ তৈরী হয়ে যাবে।নিচের ছবি টি লক্ষ্য করুন,লাল ইন্ডিকেট করা ঘরের মধ্যে ওটাই আপনার সাইট মাপ এর ঠিকানাএই সাইট মাপ এর লিঙ্ক টা গুগল ওয়েবমাস্টার এবং বিং ওয়েবমাস্টার এ সাবমিট করতে হবে।XML ফাইল টা ব্লগের মেটা টাগ এ বসানোর প্রয়োজন নেই কারণ ব্লগের মেটার ভিতর ১৫০ শব্দের বেশি বসানো যায় না তাই আমরা সাইট মাপ টা ব্লগে না বসিয়ে নিচের ধাপে চলে যাবো




গুগল ভেরিফিকেশন

এখন আপনার সাইট মাপকে গুগল এ সাবমিট করতে হবে যাতে আপনার সাইট গুগল খুঁজে পায়।এজন্য আপনাকে গুগল ওয়েবমাস্টার এ লগিন করতে হবে।লগিন করে আড্ সাইট এ ক্লিক করুন এবং আপনার ব্লগস্পট এর ঠিকানা দিন



এখন গুগল এইচটিএমএল এর কোডটি আপনার ব্লগের মেটা টাগ(আপনার ব্লগের সেটিং এর সার্চ পারফমেন্স এ ক্লিক করলে মেটা বসানোর ঘর/জায়গা পাবেন এখানেই আপনার মেটা টাগ গুলো বসাতে হবে।)এর ভিতরে বসিয়ে দিন

তারপর ৩ নং এর কনফার্ম এর লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন এবং সবশেষে ভেরিফাই এ ক্লিক করুন।বাস আপনার ব্লগস্পট ভেরিফিকেশন হয়ে গেলো



এখন অপটিমাইজেশন এর সাব মিনু সাইট মাপ এ ক্লিক করুন এবং আপনার সাইটমাপ এর ঠিকানা দিন।বাস গুগল ওয়েবমাস্টারের কাজ শেষ



বিং ভেরিফিকেশন

গুগল এর মতো করে আমরা এখন বিং ভেরিফিকেশন করবো।এজন্য আপনাকে বিং ওয়েবমাস্টার এ লগিন করতে হবে।এখন আড্ সাইট এ আপনার ব্লগস্পট এর ঠিকানা দিন এবং আড্ এ ক্লিক করুন




পরের স্টেপ এ আপনার সাইট মাপ এর ঠিকানা দিন এবং পুনরায় আড্ এ ক্লিক করুন


এখন ভেরিফিকেশন করার পালা,এজন্য আপনাকে ভেরিফাই নাও এ ক্লিক করতে হবে
এখন ২ নং এর কোড টি আপনার ব্লগস্পট এর মেটা টাগ(আপনার ব্লগের সেটিং এর সার্চ পারফমেন্স এ ক্লিক করলে মেটা বসানোর ঘর/জায়গা পাবেন এখানেই আপনার মেটা টাগ গুলো বসাতে হবে।)এর মধ্যে বসিয়ে দিন এবং ভেরিফাই এ ক্লিক করুন বাস আপনার বিং ভেরিফিকেশন ও হয়ে গেলো



ব্লগস্পট সাবমিট এবং ভেরিফিকেশন এর কাজ শেষ


মেটা টাগ তৈরী

ব্লগস্পটে যেয়েতু ১৫০ শব্দ এর বেশি মেটা টাগ এ বসানো যায় না তাই আমরা ছোট করে মেটা টাগ তৈরী করবো।আপনার ব্লগের সেটিং এর সার্চ পারফমেন্স এ ক্লিক করলে মেটা বসানোর ঘর/জায়গা পাবেন এখানেই আপনার মেটা টাগ গুলো বসাতে হবে
<html>
<head> 
<title>"এখানে আপনার ব্লগস্পট এর টাইটেল দিন"</title>
 <meta name="keywords" content="এখানে কমা দিয়ে দিয়ে আপনার কি ওয়ার্ড গুলো বসান ">
</head>
</html>





বেশি কিছু বসবেন না সবকিছু মিলে যেনো ১৫০ শব্দের বেশি না হয় ,বেশি হলে কি ওয়ার্ড কিছু কমিয়ে দিন। ইচ্ছা করলে আপনারা এখান থেকে অথবা এখান থেকে মেটা বানিয়ে নিতে পারেন

রোবট টেস্ক তৈরী

রোবট টেস্ক খুব সাবধান ভাবে তৈরী করতে হবে এখান থেকে রোবট টেস্ক ক্রিয়েট/তৈরী করুন।সুধু মাত্র আপনার সাইট মাপ এর ঠিকানা দিন এবং ক্রিয়েট রোবট টেস্ক এ ক্লিক করুন।এখন আপনার তৈরী রোবট টেস্ক আপনার ব্লগস্পট এর কাস্টম রোবট টেস্ক বসান এবং সেভ করুন





ব্লগস্পট এনালাইসিস

এখন আপনার ব্লগস্পট এর ভিসিটর এর সংখা এবং আরো অনন্য কিছু দেখার জন্য গুগল এনালাইসিস এ লগিন করুন এবং আপনার ব্লগস্পট আড্ করে দিন তারপর আপনার এনালাইসিস কোড টি ব্লগস্পটে বসিয়ে দিনএনালাইসিস কোড টি ভেরিফিকেশন করে নিবেন


ফিড তৈরী

এবার আমরা গুগল ফিড বার্নার থেকে ফিড তৈরী করবো।প্রথমে গুগল ফিড বার্নার এ লগিন করুন এবং আপনার ব্লগস্পট এর জন্য ফিড তৈরী করুন










ফীড তৈরী হলে আপনার ফিড টি আপনার ব্লগস্পটে সাইট ফিড এ বসিয়ে দিন।বাস কাজ শেষ







ওয়ার্ডপ্রেস এসিও

ওয়ার্ডপ্রেস এ সুধু গুগল এবং বিং ভেরিফিকেশন করলেই হয়ে যাবে।আর কোনো ঝামেলা নাই

নিচের ধাপগুলো দেখুন:এখানে সর্ট কার্ট ভাবে দেওয়া হলো।বিস্তারিত ব্লগস্পট এসিও তে দেখুন

১. সাইট মাপ তৈরী করুন
২. গুগল ওয়েবমাস্টারে আপনার সাইট লিঙ্ক/ওয়ার্ডপ্রেস এর ঠিকানা এবং সাইট মাপ সাবমিট করুন এবং ভেরিফিকেশন করুন 
৩. বিং ওয়েবমাস্টারে আপনার সাইট লিঙ্ক/ওয়ার্ডপ্রেস এর ঠিকানা এবং সাইট মাপ সাবমিট করুন এবং ভেরিফিকেশন করুন

ফ্রী ওয়ার্ডপ্রেস এ এর চেয়ে বেশি কিছু করা যায় না।প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করলে ব্লগস্পট এর মতো করে এসিও করতে পারবেন।এছারাও বিভিন্ন এসিও প্লাগিন ব্যবহার করতে পারবেন।এক্ষেত্রে সাইটম্যাপ এর ফাইল টা আপনার হোস্টিং এর সার্ভার এ আড্ করতে হবে।এবং মেটা টাগ-থিম কাস্টমাইজ এ গিয়ে হিডার পিএচপি এর মধ্যে বসাতে হবে



শেষ প্রক্রিয়া: লিঙ্ক বিল্ডিং

এখন আমরা বিভিন্ন ভাবে আমাদের ব্লগ সাইট এর ভিসিটর বাড়াবো এবং গুগল এর প্রথম পেজ এ নিয়ে আসবো।এজন্য আপনি নিচের কাজ গুলো করবো

১.আপনি বিভিন্ন ব্লগ সাইটে টিউন/পোস্ট লিখুন এবং শেষে আপনার ব্লগস্পট এর ঠিকানা দিয়ে দিন।এতে আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়বে

২.এছারাও আপনার ব্লগস্পট এর ঠিকানা ফেইসবুকটুইটারপিন্টারেস্টলিঙ্কেডিন ইত্যাদি সোসাল সাইটে শেয়ার করুন

৩.বিভিন্ন ওয়েবসাইট,ব্লগসাইট,ফোরাম সাইট এ কমান্ট করুন যেখানে কমান্ট করতে একাউন্ট খোলা লাগে না শুধু ওয়েবসাইট এর ঠিকানা দিয়েই কমান্ট করা যায়।এক্ষেত্রে আপনি কমান্ট করার জন্য Blogspot এবং Wordpress কে বেছে নিতে পারেন


অনেক কষ্ট করলেন তাই না?আর করতে হবে না।১ মাস পরে দেখুন আপনার ব্লগস্পট গুগল এর প্রথম পাতায় চলে এসেছে


এসিও তো শিখলেন,এবার আয় করুন

এখন ধরা যায় আপনি যেকোনো এসিও এর কাজ করতে পারবেন।ভাবার কিছুই নেই! ওডেস্কফ্রীল্যান্সারইলান্স এ অনেক এসিও এর কাজ আছে যা আপনি ইচ্ছা করলেই করতে পারেনএসিও এর কাজে বিড করুন এবং আপনার সাইট যে আপনি গুগল এর প্রথম পেজ এ এনেছেন তার প্রমান বায়ারকে দিন এবং কাজ জিতে নিয়ে করা শুরু করুন
Read More

MS DOS বা Microsoft Disk Operating System--জেনে নিই ডস কমান্ড বিস্তারিত

MS DOS- জেনে নিই ডস কমান্ড বিস্তারিত


MS DOS বা Microsoft Disk Operating System হল মাইক্রোসফটের আবিস্কৃত জনপ্রিয় একটি অপারেটিংস সিস্টেম। IBM ১৯৮১ সালে তাদের পার্সনাল কম্পিউটারে এ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে। পরে Microsoft এর উন্নয়ন করতে করতে সর্বশেষ ভার্সন 6.22 পর্যন্ত নিয়ে আসে। বর্তমান Windows এ ডসের ব্যবহার করা যায় কিন্তু আমরা উইন্ডোজে সম্পূর্ণ DOS কে পায় না।

উইন্ডোজ আবিষ্কার করার পর মাইক্রোসফট কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডস কমান্ড উই্ন্ডোজের সাথে যুক্ত করে দেয়। এগুলো আমরা উইন্ডোজ চলাকালীন ব্যবহার করতে পারি। এ কমান্ডগুলোকে বলে Internal DOS Command. যেমন copy, del, date, cls ইত্যাদি। বাকি কমান্ডগুলো ব্যবহার করার জন্য আমাদের দরকার হয় MS Dos এর Boot CD। যেমন Windows 98 যারা ব্যবহার করেছেন তারা এ ধরনের Dos কমান্ড সম্পর্কে পুরো অবগত আছেন। বর্তমানে বুট সিডি অভাব নেই এবং অধিকাংশ সিডিতে ডস সিস্টেম যুক্ত থাকে। এ ধরনের কমান্ডকে বলা হয় External Command । যেমন scandisk, fdisk ইত্যাদি। আবার কিছু কিছু কমান্ড আছে যেগুলো Internal এবং External দুই ভাবেই ব্যবহৃত হয়। আমরা আজকে এর ব্যবহার শিখব।
ডস কমান্ড প্রয়োগঃ
ডস কমান্ড দু ভাবে প্রয়োগ করা যায়। একটি হল Dos Prompt ব্যবহার করে অন্যটি bat/cmd ফাইল ব্যবহার করে। আমরা প্রথমে Dos Prompt এর ব্যবহার দেখি।
Dos Prompt: ১মে Run (Windows key+R) এ গিয়ে cmd লিখে এন্টার চাপুন। তাহলে আপনার সামনে Dos Prompt চলে আসবে। আমার G ড্রাইভে win7.jpg  নামে একটি ফাইল আছে। আমি সেই ফাইলটি F ড্রাইভে নিয়ে যাব। এ জন্য copy g:\win7.jpg f:\ লেখে এন্টার দেব। এর ফলে ফাইলটি কপি হয়ে যাবে এবং কয়টা ফাইল কপি হয়েছে এ তথ্য দেখাবে। কমান্ড ভুল হলে সে মেসেজও দেখাবে।
 
কমান্ডটিতে তিনটি অংশ আছে। ১ম অংশ copy, এটি হল কমান্ড। ২য় অংশ g:\win7.jpg, এটি হল সোর্স (From)। এ অংশটি কমান্ড ভেদে থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে। ৩য় অংশ f:\, এটি হল Destination (To)। এ অংশটি অবশ্যই থাকতে হবে। এটি ছাড়া কোন কমান্ড কাজ করবে না।
গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ ডসে কমান্ড ভেদে এক বা একাধিক অংশ থাকতে পারে। অংশগুলো একটি স্পেস দ্বারা বিভক্ত থাকে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল Destination (To) অংশটি। ড্রাইভগুলোর পরে :\ বসাতে হয় এবং ডিরেক্টরি বা ফোল্ডারের পরে \ চিহ্ন বসাতে হয়। কমান্ডগুলোর বানান ভুল হতে পারবে না। বড়/ছোট হাতের অক্ষর বসানো যাবে। সোর্স এবং Destination অংশে ফাইলটির নাম সহ পুরো ঠিকানা লেখতে হবে। যেমন F:\Kamrul Amusement\Fun\Cricket.avi এর স্থলে শুধু Cricket.avi লিখলে হবে না। প্রতিটি অংশ এক space দ্বারা বিভক্ত থাকবে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জিনীস হল ডস কমান্ডের শেষের অংশে অর্থাৎ Destination (To) অংশে "" চিহ্ন বসানো খুবই জরুরী। এর কারণ হল কোন ফাইলের নাম দুই এর অধিক অংশে বিভক্ত থাকলে ডস ফাইলটিকে চিনতে পারে না। তখন "" চিহ্ন ব্যবহার করলে ঠিকই চিনতে পারে। যেমন আমি  G:\Office\Statement of Employee.doc ফাইলটি আমি "" চিহ্ন ছাড়া খুলতে চায়লাম ডস বলতেছে ফাইলটি খোঁজে পাওয়া যায়নি। কিন্তু "" চিহ্ন ব্যবহার করাতে ঠিকই কাজ হয়েছে।   
Bat ফাইলঃ Notepad খুলে উপরের কমান্ডটি (copy g:\win7.jpg f:\) ওখানে পেষ্ট করুন। এবার সেভ করুন My file.bat নাম দিয়ে। অর্থাৎ ফাইলটির এক্সেটনশন হতে হবে .bat (cmd ও দেয়া যায়)। যেখানে ইচ্ছে সেভ করতে পারেন।
এবার ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করে রান করুন। আপনার সামনে Dos Prompt এসে চলে যাবে। তাহলে আপনি উপরের Dos Prompt এ যে কাজটি করেছিলেন এখানেও সে কাজটি হবে। একে বলে Bat ফাইল। bat ফাইলের সুবিধা হল যেখানে ইচ্ছা সেখানেই রাখা যায়, যখন ইচ্ছা ব্যবহার করা যায়। bat ফাইলকে এডিট করতে চায়লে রাইট ক্লিক করে Edit বা Open With>Notepad দিয়ে খোলতে পারেন। ফাইলটি Notepad এ খুলবে।
bat ফাইল এবং সোর্স ফাইল যদি একই ফোল্ডারে থাকে তাহলে bat ফাইলের সোর্স (From) অংশে পুরো এড্রেস না লিখে শুধু ফাইলের নাম লিখলেও চলে। কিন্তু Destination (To) অংশে সবসময় পুরো এড্রেস লিখতে হবে। যেমন উপরের কমান্ডটি bat ফাইলের জন্য copy win7.jpg f:\ লেখলেই হবে।
কমান্ডগুলোর সাথে কোন সুইচ থাকলে bat ফাইলে সেই সুইচগুলোও লিখতে হবে। সুইচ সম্পর্কে নিচে আলোচনা হয়েছে।
কমান্ড সুইচঃ প্রায় প্রত্যেকটি কমান্ডের সাথে কিছু সুইচ থাকে। সুইচ হল কিছু প্রশ্নের উত্তর। এগুলো একটি English Letter এ লেখতে হয়, প্রত্যেকটিতে স্পেস থাকে। যেমন আপনি কপি কমান্ড দিয়েছেন। ফাইলটি কপি করতে গিয়ে দেখা গেল ঐ নামে ঐ ডিরেক্টরি/ড্রাইভে আরেকটি ফাইল আছে। সেক্ষেত্রে ডস আপনার কাছে প্রশ্ন করবে ফাইলটি আপনি Overwrite করবেন কিনা। 
উত্তর না দেয়া পর্যন্ত কমান্ডটি কার্যকর হবে না। Dos Prompt এ আপনি সুইচগুলো না দিলে পরবর্তীতে আপনার সুইচের জন্য অপেক্ষা করবে। কিন্তু bat ফাইলে সুইচ ব্যবহার না করলে অনেক ক্ষেত্রে ডিফল্ট সুইচ অনুযায়ী কমান্ডটি কাজ করে নেবে। আর ডিফল্ট সুইচটি আমাদের মনের মত নাও হতে পারে। তাই সুইচ গুলো দিয়ে দিলে bat ফাইল সুইচ অনুযায়ী কমান্ডটি কার্যকর করবে। সুইচ সম্পর্কে জানতে হলে কমান্ডটির শেষে একটি স্পেস দিয়ে /? চিহ্ন ব্যবহার করে এন্টার চাপুন। তাহলে ঐ কমান্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন। যেমন copy /? দিয়ে এন্টার চাপুন। Command ভেদে সুইচগুলো Destination (To) এর আগে কিংবা পরে বসে বসতে পারে।
কিছু কমান্ডের গুরুত্বপূর্ণ সুইচঃ
rd %winDir%\a /S /Q= Windows এর a ফোল্ডারটি মুছবে। মুছার সময় Yes/No চায়বে না।
del "F:\Picture \*.*" /Q= F:\Picture থেকে সব ফাইল মুছে ফেলবে, Yes/No চায়বে না।
xcopy %systemdrive%\WINDOWS\Kamrul "F:\Kamrul" /e /y= WINDOWS ফোল্ডার থেকে সব ফাইল, ফোল্ডার কপি করে নিয়ে যাবে, Yes/No চায়বে না।
attrib +h +r +s %WinDir%\system32\Oeminfo.ini= system32 তে থাকা Oeminfo.ini ফাইলটি Hide এবং Read Only হয়ে যাবে।
regedit /s g:\Registry.reg= G ড্রাইভে থাকা Registry.reg ফাইলটি রান হবে, তবে Yes/No চায়বে না।
regsvr32 /s %WinDir%\Tree.dll= Windows এর Tree.dll রেজিঃতে এন্ট্রি হবে, Yes/No চায়বে না।
ফাইলের এক্টেনশনঃ
প্রত্যেকটি ফাইলের একটি একটি এক্সটেনশন থাকে। যেমন .doc, .jpg, .bmp, .mp3 ইত্যাদি। কোন কমান্ড দেয়ার সময় যদি আপনার অনেকগুলো ফাইল নিযে কাজ করতে হয় তখন * চিহ্ন ব্যবহার করতে পারেন। যেমন আমি F:\Picture এ থাকা সব .jpg ছবি G:\Kamrul\Picture এ কপি করতে চায়। ১০০টা ছবি থাকলে আমাকে ১০০ বার কমান্ড দিতে হবে। কিন্তু আমি * চিহ্ন ব্যবহার করে একবারই কাজটি করতে পারি। যেমন
copy F:\Picture\*.jpg G:\Kamrul\Picture
এখানে \*.jpg এর মানে হল যেই নামই থাকুক এক্সটেনশন jpg  হলেই হবে। এর ফলে যত jpg এক্সটেনশনের ফাইল আছে সব  G:\Kamrul\Picture ফোল্ডারে চলে যাবে। আর যদি *.* ব্যবহার করেন তাহলে যে নামই হোক, যে এক্সটেনশনই হোক সব ফাইলই কপি হয়ে যাবে। এখানেও প্রয়োজনীয় সুইচ ব্যবহার করা যাবে।
কপি পেষ্টঃ
Dos Prompt এ ব্যবহৃত কোন কমান্ড কপি করতে চায়লে রাইট ক্লিক করে Mark এ ক্লিক করুন। 
তারপর মাউস দিয়ে ড্রাগ করে যতটুকু দরকার সিলেক্ট করে নিন। যদি সব লেখা সিলেক্ট করতে চান তাহলে Select All এ ক্লিক করুন।
সিলেক্ট করা শেষে এন্টার চাপুন। এন্টার চাপার সাথে সাথে সিলেক্টেড লেখাটি কপি হয়ে যাবে। এবার আপনি যেখানে ইচ্ছা ঐ লেখা পেষ্ট করতে পারেন। আর যদি বাইর থেকে কোন কমান্ড Dos Prompt এ ব্যবহার করতে চান তাহলে টেক্সটি কপি করে নিন। এবার Dos Prompt এ রাইট ক্লিক করে পেষ্ট করে দিন।
এছাড়া আমার MS DOS কিভাবেব্যবহার করতে হয় পোষ্টটি আপনাকে আরো সহযোগিতা করতে পারে। নিজে নিজে প্রাকটিস করলে আরো অনেক কিছু শিখা যায়।
Read More

Monday, December 10, 2012

◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘

আসসালামুয়ালাইকুম।
আশা করি সবাই ভালো আছেন। :)
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে Linux BackTrack এর SET ব্যবহার করে yahoo, gmail, facebook সহ যে কোনো ওয়েবসাইটের username আর password বের করা জায়।
প্রথমে,  VMWare অথবা Virtual Box দিয়ে  BackTrack OS এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর, বাম পাশের একেবারে নিচে ছোট একটি BackTrack এর লোগো আছে, সেটা তে ক্লিক করুন। এই বাটন টি BacktTrack এর স্টার্ট বাটন।
14 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘

এবার মেনু থেকে এই ডিরেক্টরি তে জান BackTrack>Exploitation Tools>Social Engineering Tools>Social Engineering Toolkit>set.
set ওপেন করার পর নিচের ছবির মত দেখাবেঃ
25 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এবার এখানে  ”y” প্রেস করে এবং enter প্রেস করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখাবেঃ
36 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এখান থেকে Social-Engineering Attacks সিলেক্ট করতে হবে। সেজন্য  লিখুন “1″ এবং enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
51 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এবার এখান থেকে Website Attack Vectors অপশন টি সিলেক্ট করতে হবে। সে জন্য লিখুন “2″ এবং enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
61 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এখানে সিলেক্ট করতে হবে Tabnabbing Attack Method. সেজন্য লিখুন “4″ এবং enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
7 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এখান থেকে Site Cloner অপশন টি সিলেক্ট করতে হবে। সেজন্য লিখুন “2″ এবং enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
8 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এখানে আপনার IP চাওয়া হবে।
IP বের করার জন্য Terminal ওপেন করুন। এবং টাইপ করুনঃ “ifconfig” এবং enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
9 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
২য় লাইনে লাল রঙের বক্সের ভেতর IP পাবেন। IP টা copy করুন এবং set এ ফিরে আসুন।
এবং paste করুন। তারপর enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
10 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
আপনি যে সাইটের একাউন্ট হ্যাক করতে চান, সেই সাইট এর URL এখানে দিন।
এখানে facebook একাউন্ট এর জন্য দেখানো হলো।
টাইপ করুনঃ “www.facebook.com” এবং enter প্রেস করুন।
তাহলে এরকম দেখাবেঃ
111 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এবার enter প্রেস করুন।
এরকম দেখাবেঃ
121 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এখন আপনার কাজ শেষ… আপনার যেই IP টা কপি করেছিলেন, সেটা আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান, তাকে সেন্ড করুন।
আপনার পাঠানো IP তে ক্লিক করলে এরকম একটি পেইজ দেখা যাবেঃ
132 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
ভিকটিম কে একটু আকাশ-পাতাল বুঝিয়ে এখানে লগিন করান… তারপর সে অটোমেটিকালি ফেসবুকের হোম পেজে ফিরে যাবে। আর আপনি তার username আর password পেয়ে জাবেন।
এখন প্রশ্ন হলো, username , password কোথায় এসে জমা হলো?
জমা হয়েছে set এর ভিতর। যেখানে বসে আপনি Tabnabbing করলেন। ফিরে যান BackTrack এর ডেস্কটপে।
সেখানে দেখতে পাবেন এরকম একটি স্ক্রীনঃ
141 ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
এখানে লাল বক্সের ভেতর দেখতে পাচ্ছেন, ভিকটিম এর টাইপ করা ডেটা গুলো।
এভাবে আপনি ও ভিকটিম এর ডেটা গুলো পেয়ে জাবেন। এবং লগিন করতে পারবেন।
বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন :)
***দয়া করে এই টিউটোরিয়াল টি কোনো খারাপ কাজে অথবা কারো ক্ষতি করার জন্য ব্যবহার করবেন না***
line ◘☻SET (Social Engineering Toolkit) দিয়ে হ্যাক করুন yahoo!, gmail, facebook সহ যে কোনো সাইটের user name, password [BackTrack] ☻◘
Read More

দারুন খবর। গ্রামীনফোনে ফ্রী আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন। সম্পূর্ন নতুন ট্রিকস।

সবাইকে শুভেচ্ছা। কেমন আছেন সবাই। আশা করছি ভাল।
আজ আপনাদের খুব দারুন একটি খবর জানাতে এলাম।

3hand e0 দারুন খবর। গ্রামীনফোনে ফ্রী আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন। সম্পূর্ন নতুন ট্রিকস।
অনেকেই ট্রিকসটি সম্পর্কে জানেনা।
এতদিন ব্যপারটি অনেকটা গোপনই ছিলো।
কিন্তু আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে হাজির হয়েছি।
কিভাবে গ্রামীনফোনে ফ্রী আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্রাউজ/ডাউনলোড  করবেন।

Grameenphone Logo080 79679a1 300x287 দারুন খবর। গ্রামীনফোনে ফ্রী আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন। সম্পূর্ন নতুন ট্রিকস।


প্রথমে আপনার জাভা সমর্থিত হ্যান্ডসেট লাগবে।
এবং pc suite যার মাধ্যমে আপনি কম্পিউটারেও ফ্রী ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রথমে আপনার মোবাইলের জন্য ইন্টারনেট কনফিগারেশনটি ডাউনলোড করুন।

ডাউনলোড করুন এখানে


এরপর ১মে এই কনফিগারেশন ফাইলটি ব্লুটুথ এর মাধ্যমে,যে মোবাইলে ফ্রী নেট করতে চান,সেটিতে সেন্ড করে দিন।
তাহলে একটি কনফিগারেশন ম্যাসেজ আসবে,সেটি সেভ করুন।
এবং ডিফল্ট কানেকশন হিসেবে সেট করুন।
উপরের কনফিগারেশন ফাইলটি যদি আপনার মোবাইলে সাপোর্ট না করে, তবে এটি ডাউনলোড করুন।

ডাউনলোড করুন এখানে

এরপর একিই নিয়মে এই কনফিগারেশন ফাইলটি ডিফল্ট কানেকশন হিসেবে সেট করুন।

এবার আসছি আসল কথায়।
একটি  বিশেষ অপেরা মিনিটি আজ আমি  আপনাদের ফ্রী দিয়ে দিলাম।

এই অপেরামিনির ফিচারগুলোঃ

উপরের অপেরামিনি টি তে রয়েছে আলাদা ডাউনলোড ম্যানেজার।
যার মাদ্ধ্যমে যেকোন ফাইল ডাউনলোড করা যায় খুব সহজে।
ডাউনলোড ম্যানেজার টি এক্টিভেট করতে বাটন চেপে ধরে রাখুন।
এছারা এই অপেরামিনি তে রয়েছে একটি অটোমেটিক স্ক্রীনশটার ।যার মাধ্যমে আপনার মোবাইলে ব্রাউজিং করার শময় স্ক্রীণ এর ছবি তুলতে পারবেন খুব সহজে।
স্ক্রীণশট নিতে কল বাটন চাপুন।
শট নিলে ছবি টি সরাসরি মেমোরী কার্ডে সেভ হবে,কোন ফোল্ডারে নয় সরাসরি মেমোরী কার্ডে।

ডাউনলোড করুন এখানে

ডাউনলোড করে অপেরা মিনিটি আপনার মোবাইলে ইন্সটল করুন।

কাজ শেষ। এবার আরাম করে আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে গ্রামীনফোনের ফ্রী আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড স্পীড ভালই পাবেন।

( একটি কথা বিলে রাখছি। এই পদ্ধতিটি সবসময় এবং সবার মোবাইলে কাজ নাও করতে পারে)
তবে আমি গত ১ মাস ধরে ভাল মতই ব্যবহার করতে পারছি। আশা করছি আপনারাও পারবেন।
আমার মোবাইলের ডাউনলোড স্পীড এর screen short টি একবার দেখে নিন।

net mob1 170x300 দারুন খবর। গ্রামীনফোনে ফ্রী আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্রাউজ/ডাউনলোড করুন। সম্পূর্ন নতুন ট্রিকস।


অনেক সময় নিয়ে, কষ্ট করে আপনাদের জন্য এই পোস্টটি লিখেছি।
ভাল লাগলে মন্তব্য করে জানাবেন।
সবার জন্য শুভেচ্ছা রইল।





Read More

Total Pageviews

Powered by Blogger.

© iটিউটোরিয়ালবিডি, AllRightsReserved.

Designed by AllForBlogspot